০৭ মে ২০২৪, ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন, ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বিয়ের দাবিতে অনশন নাটক, ৫ লাখ টাকায় রফাদফা বরিশালের সাবেক মেয়র কামালের স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে মামলা বরিশালে সর্বজনীন পেনশন মেলা চুয়াডাঙ্গায় আদালতে মায়ের জবানে নিজ শিশু সন্তানকে হত্যার দোষ স্বীকার ঝালকাঠি জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে “প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পে “ দর্শনার মাদিনাতুল উলুম মাদ্রাসায় অভিভাবক সম্মেলন,নাজেরা ও হিফ্জুল কুরআান বিভাগের ক্লাস উদ্বোধন বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘূর্ণিঝড় ও কালবৈশাখীর আশঙ্কা বরগুনায় ডলার ও রিয়াল প্রতারক চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে আনসার সদস্যের আত্মহত্যা আশ্রয়ণের ৮০ ঘর সাত লাখে বিক্রি করলেন চেয়ারম্যান
নিয়োগ পরীক্ষায় ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার, ভাই-বোন আটক

নিয়োগ পরীক্ষায় ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার, ভাই-বোন আটক

আজকের ক্রাইম ডেক্স : জেলায় কানের ভেতর বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে নকল করার সময় এক নিয়োগ পরীক্ষার্থীসহ দুই জনকে আটক করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ডিগ্রি কলেজে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকরা হলেন পরীক্ষার্থী রিনা আক্তার জেলার বিজয়নগর উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের টুকচানপুর এলাকার আব্দুল মালেকের মেয়ে ও পরীক্ষার্থীর ভাই আব্দুল জলিল।

জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে সকাল ১০টায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২৩ পরীক্ষা শুরু হয়। এ সময় কেন্দ্রের ১০১ নম্বর কক্ষে পরীক্ষার্থী রিনা আক্তার পরীক্ষা শুরু হলেও এক ঘণ্টার পরীক্ষা সময়ের মধ্যে প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে প্রশ্নের উত্তরপত্রে কোনো কিছু না লিখে বসে থাকেন। এ সময় পরীক্ষা কেন্দ্রে ডিউটিরত কেন্দ্র পরিদর্শকের সন্দেহ হলে তাকে তল্লাশি করে বিশেষ কায়দায় কানের ভেতরে লুকিয়ে রাখা খুব ছোট একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার করা হয়।

পরে কলেজের অধ্যক্ষ সদর ইউএনও মোহাম্মদ সেলিম শেখকে খবর দেন। শিক্ষার্থীর দেওয়া তথ্য মতে পরে তার ভাইকেও আটক করা হয়। পরে সদর ইউএনও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দুজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী সদর ইউএনও মোহাম্মদ সেলিম শেখ জানান, ডিভাইসের মাধ্যমে পরীক্ষার্থী হয়তো পরীক্ষার শেষ দশ মিনিট আগে উত্তর লেখার চেষ্টা করত। এটি একটি বিশাল চক্র। তিনি তার ভাইয়ের মাধ্যমে এই ডিভাইসটি সংগ্রহ করেন। পরে তার ভাইকেও আটক করা হয়। এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার মাধ্যমে এই চক্রের সঙ্গে জড়িত সবাইকে আটকের চেষ্টা করা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019